পাঠদানের মধ্যেই শিক্ষকদের দায়িত্ব শেষ হয় না।  শিক্ষার্থীর রুচি, মানসিকতা ও সৃজনশক্তি বিকাশে শিক্ষক অগ্রণী ভূমিকা পালন করবেন।
শিক্ষার্থীদের  ক্যারিয়ার প্ল্যানে বাস্তব সিদ্ধান্ত নিতে সাহসী ও যোগ্য করে তুলতে হবে। শিক্ষকের অধিক ক্ষমতায়নের মাধ্যমে শিক্ষার উন্নতি ঘটবে।

তাই  শিক্ষকদের সুবিধা ও ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে হবে। সরকার সে পথেই যাচ্ছে। শিক্ষকরাই শিক্ষার্থীদের যোগ্য ও দক্ষ করে কর্মসংস্থানের পথ  তৈরি করতে পারেন। আমাদের টিকে থাকতে হলে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার বিকল্প নেই।  

শুক্রবার (১৯ জানুয়ারি) ওয়াসা মোড়স্থ প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটি অডিটোরিয়ামে শিক্ষামন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল এসব কথা বলেন।


 মন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুর সরকার এবং বর্তমান সরকার শিক্ষা ও শিক্ষকদের সবচেয়ে বেশি সম্মানিত করছেন।  তিনি শিক্ষার্থীদের সাধারণ শিক্ষার পাশাপাশি কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষা ওপর জোর দিতে শিক্ষকদের অনুরোধ করেন। পৃথিবীর অন্যান্য দেশের সাথে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে হলে আমাদের জনসংখ্যাকে জনসম্পদে রুপান্তর করার বিকল্প কিছু নেই। তাই নানান ভাষা ও হাতে কলমে শিক্ষা গ্রহণে শিক্ষার্থীদের উদ্বুদ্ধ করতে হবে শিক্ষকদেরকে।  


শামসুদ্দীন শিশিরের সঞ্চালনায় শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর চট্টগ্রাম অঞ্চলের পরিচালক প্রফেসর মো. রেজাউল করিম, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান প্রফেসর নারায়ণ নাথ, চট্টগ্রাম কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর মোজাহিদুল ইসলাম, সরকারি হাজী মুহাম্মদ মহসিন কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর কামরুল ইসলাম, সরকারি সিটি কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর সুদীপা দত্ত, শিক্ষক নেতা অধ্যাপক আবু তাহের চৌধুরী, এম ই এস কলেজের অধ্যক্ষ সারোয়ার আলম, বিসিএস শিক্ষক সমিতির পক্ষে প্রফেসর আমিরুল মোস্তফা, কলেজিয়েট স্কুলের প্রধান শিক্ষক সিরাজুল ইসলাম, সিটি করপোরেশন স্কুল এণ্ড কলেজের পক্ষে অধ্যক্ষ আবু তালেব প্রমুখ।